বায়োডাটা লেখার নিয়ম

বায়োডাটা লেখার নিয়ম | চাকরির ও বিয়ের বায়োডাটা লেখার নিয়ম (9+ Great Tips)

বায়োডাটা লেখার নিয়ম | চাকরির ও বিয়ের বায়োডাটা লেখার নিয়ম

বায়োডাটা! এই শব্দটির সাথে আমরা বেশ পরিচিত। চাকরির বাজার কিংবা বিয়ের বাজারে ব্যাক্তির পরিচয় তুলে ধরতে প্রয়োজন এই বায়োডাটার। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সিভিতে বায়োডাটার অংশটিকে ভালোভাবে ফুটিয়ে তোলার ব্যাপারটি। আর হ্যাঁ যারা সকল প্যারাকে “গুড বাই” জানাতে চান তারা সরাসরি আমাদের ডিজিটাল শপ থেকে পছন্দের সিভি ফরম্যাট কিনে নিতে পারেন। তাছাড়া কাস্টমাইজড কোনো বায়োডাটা, সিভির প্রয়োজন পড়লে এখানে সরাসরি ক্লিক করে প্রবেশ করতে পারেন। যাইহোক! চলুন তবে আজ চাকরির বায়োডাটা লেখার নিয়ম এবং একইসাথে বিয়ের বায়োডাটা লেখার নিয়ম বাংলায় কিংবা ইংরেজিতে সে-বিষয়ক টেকনিক সম্পর্কে আলোচনা করা যাক।

সূচিপত্র

  • বায়োডাটা কি বা কাকে বলে? 
  • চাকরির বায়োডাটা লেখার নিয়ম
  • প্রফেশনাল ছবি যোগ করুন
  • ব্যাক্তিগত পরিচয় যোগ করুন
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা বিষয়ক তথ্য দিন
  • আপনার কাজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন
  • সার্টিফিকেট থাকলে তা যুক্ত করুন
  • বিয়ের জন্য বায়োডাটা লেখার নিয়ম
  • মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করুন
  • নিজের একটি ছবি দিন 
  • পরিচয় এবং কন্টাক্ট ডিটেইলস দিন
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে লিখুন
  • পেশা সম্পর্কিত তথ্য দিন
  • পারিবারিক তথ্য নিয়ে লিখুন
  • নিজের মানসিকতা তুলে ধরুন
  • বায়োডাটা লেখার জন্য বাড়তি টিপস
  • বায়োডাটা লেখার নিয়ম

বায়োডাটা কি বা কাকে বলে?

অনেকেই বায়োডাটা এবং সিভিকে একইসাথে গুলিয়ে ফেলেন। অথচ দু’টো বিষয়ই সম্পূর্ণ বিপরীত। যারা সিভির ধরণ, প্রকৃতি নিয়ে এখনো কনফিউশানে ভুগছেন তারা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন। বাকি রইলো বায়োডাটার ধরণ বা প্রকৃতি!

মূলত বায়োডাটা হলো একজন ব্যক্তি এবং তাদের কর্মজীবন, কাজ এবং জীবনের কৃতিত্ব সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্যের সংগ্রহ হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা লিখিত কোনো ডকুমেন্টস। যা সিভির অংশ হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। চাকরি কিংবা বিয়ের ক্ষেত্রে এই বায়োডাটা প্রার্থীদের নিজেদের পরিচয় দিতে ব্যবহৃত হয়। মনে রাখবেন, ইন্টারভিউয়ারেরা কিন্তু একজন প্রার্থীর নৈতিকতা, দৃষ্টিভঙ্গি, মূল্যবোধ এবং অভিজ্ঞতা মূল্যায়ন করতে তার বায়োডাটার তথ্য এবং ফরম্যাট ব্যবহার করে থাকেন। সুতরাং এটি তৈরিতে থাকা চাই বাড়তি মনোযোগ, দক্ষতা এবং বিচক্ষণতা!

ও হ্যাঁ…যারা বিবাহের বায়োডাটা লেখার নিয়ম সম্পর্কেও একই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে চান তারা আমাদের সাথেই থাকতে পারেন।

 

চাকরির বায়োডাটা লেখার নিয়ম 

শুরুতে চলুন চাকরির বায়োডাটা লেখার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা যাক। চাকরির বায়োডাটা লেখার নিয়ম হিসাবে নিচের টেকনিকগুলি সম্পর্কে অবশ্যই সচেষ্ট থাকা উচিত:

 

প্রফেশনাল ছবি যোগ করুন

নিজের তোলা ভালো পাসপোর্ট সাইজের ছবি পেতে অবশ্যই একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারের সাহায্য নিন। ফটোতে আপনার মুখ স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান না হলে কিন্তু তা ব্যবহার করা যাবে না। চটকদার রং, গহনা বা অত্যধিক মেকআপ ব্যবহার করা কোনো ছবিও কিন্তু এক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না। সবচেয়ে বেশি ভালো হয় কালো, নীল কিংবা সাদা রঙের প্রফেশনাল পোশাকে তোলা ছবির ব্যবস্থা করতে পারলে।

 

ব্যক্তিগত পরিচয় যোগ করুন

বায়োডাটার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ব্যাক্তিগত পরিচয় সম্পর্কিত অংশ। কারণ এখানে উল্লেখ করা প্রতিটি তথ্য নির্ভুল এবং উন্নত শব্দ দ্বারা গঠন করা উচিত। এতে থাকবে আপনার নাম, আপনার জন্মস্থান, আপনার বর্তমান বসবাসের শহর, আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং আপনার সর্বশেষ চাকুরি-টাইটেল। এই অংশটি তৈরি করা বা লেখার ক্ষেত্রে মূল টেক্সটের আগে কীওয়ার্ড হাইলাইট করা বা আলাদা করার ব্যাপারটিও মাথায় রাখুন।

 

মৌলিক ও ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করুন

আমাদের আজকের এই “বায়োডাটা লেখার নিয়ম” সম্পর্কিত আলোচনায় অনেকেই হয়তো ব্যাক্তিগত পরিচয় এবং ব্যাক্তিগত তথ্যকে ইতিমধ্যেই গুলিয়ে ফেলছেন। যা নিতান্তই ভুল ধারণা। ব্যাক্তিগত পরিচয়ের ক্ষেত্রে থাকবে আপনার নাম, ঠিকানা, লোকেশন এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা। পাশাপাশি প্রয়োজন পড়বে সঠিক কন্টাক্ট ডিটেইলসের। অন্যদিকে ব্যাক্তিগত তথ্য হিসাবে প্রয়োজন পড়বে নাম, জেন্ডার, জাতীয়তা এবং জন্ম তারিখ সম্পর্কিত তথ্য। এই অংশে অবশ্যই বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন। আশা করি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।

 

শিক্ষাগত যোগ্যতা বিষয়ক তথ্য দিন

এই অংশটিকে গুছিয়ে সুন্দরভাবে তুলে ধরতে চাইলে আপনার ডিগ্রি/ডিপ্লোমা, আপনার প্রধান বিষয় এবং মোট স্কোর বা সিজিপিএ (ক্রমবর্ধমান গ্রেড পয়েন্টের গড়) সহ আপনি যে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা পেয়েছেন তার একটি তালিকা তৈরি করুন। আপনি যে বছরগুলিতে প্রতিটি কোর্স কমপ্লিট করেছেন সেই বছরগুলিও কোর্সের পাশে উল্লেখ করুন। এক্ষেত্রে সর্বশেষ সময়ে আপনি যেই সার্টিফিকেটটি পেয়েছেন কিংবা ডিগ্রীটি অর্জন করেছেন সেই ডিগ্রীর ব্যাপারে তালিকার শুরুতে বা শীর্ষে তথ্য দিন। একটি বুলেট পয়েন্ট এবং কোর্সের নামগুলিকে বোল্ড করতে পারেন। এতে করে তালিকটা বেশ সুন্দর দেখাবে।

 

আপনার কাজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন

বায়োডাটা লেখার নিয়ম হিসাবে এই অংশে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন। অতীতে যে চাকরিটি করেছেন শুরুতে তার শিরোনামটি দিন৷ সেই সাথে কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত কত সময়ে চাকরিটির সাথে যুক্ত ছিলেন তা উল্লেখ করুন। সর্বশেষ চাকরিটির ব্যাপারে শুরুতে এবং ধীরে ধীরে ক্রমানুসারে অন্যান্য চাকুরিগুলির শিরোনিম সাজিয়ে নিন। পরবর্তীতে শিরোনামের নিচে প্যারা-আকারে চাকরির অভিজ্ঞতা সম্পর্কে বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করুন। এক্ষেত্রে বাড়তি কথা বা ভিত্তিহীন বাক্য ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। এতে করে বায়োডাটার মান বজায় থাকবে।

 

সার্টিফিকেট থাকলে তা যুক্ত করুন

বায়োডাটা লেখার নিয়ম হিসাবে এই পয়েন্টটি একেবারে প্লাস পয়েন্ট। যা আপনার পছন্দের উপর নির্ভর করবে। তবে আপনি চাইলে চাকরিটির কাজের সাথে মিলে এমন সার্টিফিকেট শো করাতে পারেন। তাছাড়া এক্সট্রা কারিকুলাম এক্টিভিটিসের ক্ষেত্রে সরকারি সার্টিফিকেটকেও কাজে লাগাতে পারেন। এসব শো করতে পারলে নিয়োগকর্তারা আপনার ব্যাপারে আরো কিছুটা ডিপলি চিন্তা করার সুযোগ পাবে। যা আগ্রহের চাকরিটিতে সিলেক্ট হওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টায় কাজে আসবে।

 

বিয়ের বায়োডাটা লেখার নিয়ম 

আর্টিকেলের এই অংশটি থাকছে তাদের জন্য, যাদের বিয়ে করতে চাইছেন কিংবা বিয়ের প্রিপারেশন খুঁজছেন, কিন্তু এখনো বায়োডাটা তৈরির সুযোগ হয়ে উঠেনি! চলুন তবে এবারে বিয়ের বায়োডাটা লেখার নিয়ম হিসাবে ফলো করার মতো সহজ কিছু টেকনিক বা স্টেপ সম্পর্কে আলোচনা করা যাক:

 

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ব্যবহার করুন

বিয়ের বায়োডাটা লেখার নিয়ম ফলো করার প্রথম স্টেপ হিসাবে আপনাকে একটি লাইসেন্সকৃত Microsoft Word ব্যবহার করতে হবে। এক্ষেত্রে নতুন ফাইল ওপেন করে এর টাইটেল দিতে পারেন “YourName_MarriageBiodata”।

 

নিজের একটি ছবি দিন

এখানে নিজের ছবি বলতে পাত্র বা পাত্রীর ছবির কথা বুঝিয়েছি। এক্ষেত্রে মুখ স্পষ্টভাবে বোঝা যায় এবং টোন বিকৃত হয়নি এমন ছবি সিলেক্ট করা জরুরি। কারণ এভাবে বায়োডাটা দিয়ে পাত্র-পাত্রীর প্রাথমিক সিলেকশনে ছবি বেশ গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হয়ে দাঁড়ায়।

 

পরিচয় এবং কন্টাক্ট ডিটেইলস দিন

শুরুতে আপনার পরিচয় দিন। নাম, ঠিকানা, জাতীয়তা, বয়স, বাবার নাম, মায়ের নাম…এসকল তথ্য পরিচয় অংশটিতে দিতে হবে। পাশাপাশি কন্টাক্ট ডিটেইলসের ক্ষেত্রে লোকেশন, ইমেইল, ফোন নাম্বার ইত্যাদি দেবার প্রয়োজন পড়ে। আপনি চাইলে পরিচয়পর্বের অংশটি এবং কন্টাক্ট ডিটেইলসের অংশটি আলাদা রাখতে পারেন। অথবা একইসাথে পয়েন্ট আকারে দিতে পারেন। তবে এই অংশটি দুই ভাগে ভাগ করে লিখলে সবচেয়ে বেশি প্রফেশনাল দেখাবে।

 

শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে লিখুন

বিয়ের বায়োডাটা লেখার নিয়ম ফলো করে একটি হাই কোয়ালিটির বায়োডাটা তৈরিতে এবারের অংশে শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে লিখুন। এক্ষেত্রে সর্বশেষ সময়ের ডিগ্রি সম্পর্কিত তথ্য দ্বারা অংশটি শুরু করতে হবে৷ আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসাবে এখানে বসবে আপনার বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের নাম থেকে শুরু করে আপনার স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রির নাম।

 

পেশা সম্পর্কিত তথ্য দিন

যেহেতু এটি একটি বিয়ের ব্যাপার সেহেতু পেশাগত দিকটি বেশ সেনসিটিভ। বিশেষ করে পাত্রের দিক দিয়ে ভরনপোষণের দায়িত্ব পালন করবার প্রয়াসে পেশাগত দিকটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট হয়ে দাঁড়ায়। এক্ষেত্রে ইতিপূর্বে কোথায় কাজ করেছেন এবং ইতিমধ্যে কোথায় কাজ করছেন এবং কোন পদে কাজ করছেন তা সম্পর্কিত তথ্যগুলি সাজিয়ে লিখুন। তবে বেতনের পরিমাণটুকু লিখতে যাবেন না যেনো! কারণ কোনো মানসম্মত বায়োডাটার ক্ষেত্রে বেতনের পরিমাণটি উহ্য রাখা হয়। প্রয়োজনে তা নিয়ে পরবর্তীতে আলোচনা করতে পারেন।

 

পারিবারিক তথ্য নিয়ে লিখুন

বিয়ে মূলত সামাজিক একটি সম্পর্ক তৈরির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিঁড়ি। সুতরাং এতে ব্যবহৃত মাধ্যম অর্থ্যাৎ বায়োডাটায় পারিবারিক তথ্য থাকা জরুরি। আপনার মা-বাবা কি করে, কয় ভাইবোন এবং তারা কি করে, কয় চাচা-ফুফু এবং তারা কি করে, কয় মামা-খালা এবং তারা কি করে সে-সম্পর্কিত তথ্যগুলি এই অংশে সাজিয়ে লিখতে হবে। এক্ষেত্রে বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করতে পারেন।

 

নিজের মানসিকতা তুলে ধরুন

বিয়ের বায়োডাটা লেখার নিয়ম হিসাবে এটি হলো বায়োডাটার সর্বশেষ নিয়ম। যা অনেকসময় সেনসিটিভ ইস্যু মনে হতে পারে। যাইহোক! এক্ষেত্রে নিজের ধর্মীয় দিক সম্পর্কে একটি প্যারাভিত্তিক ছোটখাটো আলোচনা সেরে নিতে পারেন। পরবর্তী নিজের মনমানসিকতা নিয়ে কিছু তথ্য সাজিয়ে লিখতে পারেন। সবশেষে ভবিষ্যত পার্টনারের কাছে আপনি কি কি চাইছেন, তাদের ব্যাক্তিত্ব কেমন হওয়া জরুরি… তার ধারণা দিতে পারেন। এই অংশটিতে পয়েন্টের নাম লিখে প্যারার অন্যান্য কথা ফুটিয়ে তোলা যেতে পারেন। আর পয়েন্টের নামের ক্ষেত্রে অবশ্যই বোল্ড করতে ভুলবেন না।

সবশেষে ফাইলকে পিডিএফ ভার্সনে আপডেট করে যেকোনো মাধ্যম ব্যবহার করে পাঠিয়ে দিতে পারেন। আর যারা এসব ঝামেলার কোনো ঝামেলাই পোহাতে রাজি নন তারা সরাসরি আমাদের মাধ্যমে সেরা মানে প্রফেশনাল ম্যারেজ বায়োডাটা তৈরি করিয়ে নিতে পারেন। বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

 

বায়োডাটা লেখার জন্য বাড়তি টিপস

  • বায়োডাটা তৈরি ক্ষেত্রে পাঠকের মনোযোগের সময়টি মাথায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ
  • ম্যানেজার, ইন্টারভিউয়ার এবং নিয়োগকর্তারা কি চাইছেন তা মাথায় রাখুন
  • বায়োডাটাকে স্পষ্টতা এবং পাঠযোগ্যতার দিক থেকে আলাদা করুন
  • পঠনযোগ্যতা উন্নত করতে ফন্টের আকারে বৈচিত্র্য আনতে পারেন
  • আপনি যে পদের জন্য আবেদন করছেন তার জন্য আপনাকে উপযুক্ত করে তোলে এমন তথ্য হাইলাইট করুন
  • আপনার বায়োডাটা লেখার আগে কোম্পানি এবং চাকরির শিরোনাম নিয়ে রিসার্চ করুন

 

 

ইতি কথা

আমরা উপরের যে বায়োডাটা লেখার নিয়ম বা টেকনিকটি শেয়ার করার চেষ্টা করেছি তা একইসাথে বাংলা বায়োডাটা লেখার নিয়ম এবং ইংরেজিতে বায়োডাটা লেখার নিয়ম হিসাবে পরিগণিত হবে। সুতরাং বাংলায় বায়োডাটা লেখার নিয়ম নিয়ে আলাদা প্যারা-সেবন করতে হবে না। আমাদের আজকের আয়োজন এতোটুকুই। পরবর্তীতে যেকোনো ক্যারিয়ার কিংবা জীবনঘনিষ্ঠ টিপস এন্ড ট্রিকস নিয়ে হাজির হবো আবারও! ততদিন পর্যন্ত ভালো থাকুন৷

Please follow and like us:
error20
fb-share-icon0
Tweet 20

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *